এপেমিলাস্ট ট্যাবলেট ১০ মি.গ্রা.: মূল্য, ব্যবহার, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পূর্ণ নাম
- এপেমিলাস্ট ট্যাবলেট ১০ মি.গ্রা.
ধরন
- ট্যাবলেট
পরিমাণ
- ৩০ ট্যাবলেট
দাম কত
- ইউনিট মূল্য: ৳ ২৫.০০
- ৩ x ১০: ৳ ৭৫০.০০
- স্ট্রিপ মূল্য: ৳ ২৫০.০০
মূল্যের বিস্তারিত
- ৩০ ট্যাবলেট এর প্যাকেট মূল্য: ৳ ৭৫০.০০। একটি স্ট্রিপের মূল্য: ৳ ২৫০.০০। প্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য: ৳ ২৫.০০।
কোন কোম্পানির
- হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
কি উপদান আছে
- এপেমিলাস্ট ১০ মি.গ্রা.
কেন ব্যবহার হয়
- অ্যাডাল্ট রোগীদের সক্রিয় ছিদ্রাকার বাত এবং মধ্য থেকে তীব্র প্লাক ছিদ্রাকার রোধে ব্যবহারের জন্য। যারা ফোটোথেরাপি অথবা সিস্টেমিক থেরাপির প্রার্থী।
কি কাজে লাগে
- ছিদ্রাকার বাত এবং প্লাক ছিদ্রাকার রোগের উন্নতির জন্য।
কখন ব্যবহার করতে হয়
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিনে ২ বার।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি
- অতিরিক্ত করোনারি রোগীদের ক্ষেত্রে ডোজ ৩০ মি.গ্রা. দিনে একবার কমানো উচিত। ৫ দিন ধরে ডোজ বৃদ্ধি করা হয়। রোগী প্রতি দিন সকালে ও সন্ধ্যায় ডোজ নিয়ে থাকেন।
কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বয়স অনুযায়ী
- প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য: প্রথম দিন ১০ মি.গ্রা. সকালে, দ্বিতীয় দিন ১০ মি.গ্রা. সকালে ও সন্ধ্যায়, তৃতীয় দিন ১০ মি.গ্রা. সকালে ও ২০ মি.গ্রা. সন্ধ্যায়, চতুর্থ দিন ২০ মি.গ্রা. সকালে ও সন্ধ্যায় এবং পঞ্চম দিন ২০ মি.গ্রা. সকালে ও ৩০ মি.গ্রা. সন্ধ্যায়। ষষ্ঠ দিন থেকে প্রতিদিন ৩০ মি.গ্রা. দিনে ২ বার।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
- রাইফামপিন ধরনের সাইটোক্রোম P450 এনজাইম ইনডিউসার সহ ব্যবহার হলে এপেমিলাস্টের কার্যকরী কমে যায়। তাই এ ধরনের এনজাইম ইনডিউসার সহ ব্যবহার না করা হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
প্রতিনির্দেশনা
- যে রোগী এপেমিলাস্ট বা এর উপাদানগুলোর প্রতি অতিপ্রতিক্রিয়াশীল তাদের জন্য।
নির্দেশনা
- রোগীর মেজাজ পরিবর্তন, বিষণ্ণতা বা আত্মঘাতী চিন্তার লক্ষণ দেখা গেলে, তাদের স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে যোগাযোগ করার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হয়। প্রথম ৫ দিন পাকস্থলীয় উপসর্গ কমে।
প্রতিক্রিয়া
- এনিমিয়া বা অন্য কোনো অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- সাধারণত বমি ভাব, ডায়রিয়া এবং মাথাব্যথা সহ অনেক কমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। কমন না হলেও সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল, উপরের শ্বসনতন্ত্রের সংক্রমণ, বমি, নাসোফ্যারিঞ্জাইটিস, পেট ব্যথা, অতিপরিচিতি, গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, ডিস্পেপসিয়া, ক্লান্তি, ক্ষুধামান্দ্য, কাশি, র্যাশ এবং অনিদ্রা।
কখন সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে
- বিষণ্নতা বা আত্মঘাতী চিন্তা এবং মেজাজ পরিবর্তনের লক্ষণ দেখা দিলে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
মাত্রাধিক্যতা
- ডোজের সীমা অতিক্রম করা উচিত নয়, বেশি মাত্রা ব্যবহারের পর অসম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।মস্তিষ্কে বিষ নিয়ে অনুপাত ঘোটা খুবই সাধারণ হতে পারে এবং এর ফলে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য পড়ে যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
- গর্ভধারণ করায় এ্যাপ্রেমিলাস্ট সি ক্যাটেগরিতে রয়েছে এবং স্তন্যদানবতী মহিলারা সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। মায়ের দুধে এপেমিলাস্ট আছে কিনা তা এখনও নিশ্চিত নয়, তাই ব্যবহার সাবধানে করা উচিত।
রাসায়নিক গঠন
- টাইপ-৪ সাইক্লিক নিউক্লিওটাইড ফসফোডিয়েস্টেরেজ ইনহিবিটার।
কিভাবে সংরক্ষন করতে হবে
- ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখা উচিত, আলো এবং আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখতে হবে। বাচ্চাদের নাগালের বাইরে রাখা উচিত।
উপদেশ
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করা উচিত। নির্দেশিকা যেমন দেওয়া হয়েছে তেমনভাবে অনুসরণ করা উচিত।
Reading: Apemilast 10 mg | healthcare-pharmaceuticals-ltd | apremilast| price in bangladesh