Ximocef Pediatric Drops 20 mg/ml: মূল্য, ব্যবহার, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

পূর্ণ নাম

  • Ximocef Pediatric Drops 20 mg/ml

ধরন

  • পেডিয়াট্রিক ড্রপ

পরিমান

  • ৫০ মিলি লিটার

দাম কত

  • ৳ ১৫০.০০

মূল্যের বিশদ

  • ৫০ মিলি বোতল

কোন কোম্পানির

  • কুমুদিনী ফার্মা লিমিটেড

কি উপদান আছে

  • Cefpodoxime Proxetil

কেন ব্যবহার হয়

  • সংক্রমণ নিরাময়ের জন্য
  • অ্যাকিউট ওটাইটিস মিডিয়া
  • ফ্যারিনজাইটিস/টনসিলাইটিস
  • অ্যাকিউট ম্যাক্সিলারি সাইনাসাইটিস
  • কমিউনিটি অকুপায়ার্ড নিউমোনিয়া
  • ত্বক এবং ত্বকের পরিকাঠামো সংক্রমণ
  • জটিলমুক্ত মূত্রনালীর সংক্রমণ
  • জটিলমুক্ত গনোরিয়া
  • মহিলাদের রেকটাল গনোকোকাল সংক্রমণ

কি কাজে লাগে

  • স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনিয়িa এবং পায়োজেনস দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ
  • হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েন্জা এবং মরাক্সেলা ক্যাটারালিসের দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ
  • স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস এবং পায়োজেনস দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ
  • ই. কোলি, ক্লেবসিয়েলা নিউমোনিয়িa দ্বারা সৃষ্ট মূত্রনালীর সংক্রমণ
  • নিসেরিয়া গনোরিয়িa দ্বারা সৃষ্ট গনোরিয়া সংক্রমণ

কখন ব্যবহার করতে হয়

  • ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের সময়
  • ডাক্তারের নির্দেশ অনুসারে
  • কোন সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি

  • অনুজবালক ও কৈশোরের জন্য (১৩ বছর এবং তার বেশি):
  • ফ্যারিনজাইটিস/টনসিলাইটিস: ১০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৫-১০ দিন
  • অ্যাকিউট ম্যাক্সিলারি সাইনাসাইটিস: ২০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১০ দিন
  • কমিউনিটি-অকুপায়ার্ড নিউমোনিয়া: ২০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১৪ দিন
  • অ্যাকিউট ব্যাকটেরিয়াল ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস: ২০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১০ দিন
  • ত্বক এবং ত্বকের কাঠামো: ৪০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৭-১৪ দিন
  • জটিলমুক্ত মূত্রনালীর সংক্রমণ: ১০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৭ দিন
  • জটিলমুক্ত গনোরিয়া: একক ডোজ ২০০ মিগ্রা
  • মহিলাদের রেকটাল গনোকোকাল সংক্রমণ: একক ডোজ ২০০ মিগ্রা
  • শিশু ও পেডিয়াট্রিক রোগী (২ মাস থেকে ১২ বছর):
  • অ্যাকিউট ওটাইটিস মিডিয়া: ৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৫ দিন
  • ফ্যারিনজাইটিস /টনসিলাইটিস: ৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৫-১০ দিন
  • অ্যাকিউট ম্যাক্সিলারি সাইনাসাইটিস: ৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১০ দিন

কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বয়স অনুযায়ী

    • বয়স: ১৩ বছর এবং তার বেশি
    • মাত্রা:
      • ফ্যারিনজাইটিস/টনসিলাইটিস: ১০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৫-১০ দিন
      • অ্যাকিউট ম্যাক্সিলারি সাইনাসাইটিস: ২০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১০ দিন
      • কমিউনিটি-অকুপায়ার্ড নিউমোনিয়া: ২০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১৪ দিন
      • অ্যাকিউট ব্যাকটেরিয়াল ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস: ২০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১০ দিন
      • ত্বক এবং ত্বকের কাঠামো: ৪০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৭-১৪ দিন
      • জটিলমুক্ত মূত্রনালীর সংক্রমণ: ১০০ মিগ্রা প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৭ দিন
      • জটিলমুক্ত গনোরিয়া: একক ডোজ ২০০ মিগ্রা
      • মহিলাদের রেকটাল গনোকোকাল সংক্রমণ: একক ডোজ ২০০ মিগ্রা
    • বয়স: ২ মাস থেকে ১২ বছর
    • মাত্রা:
      • অ্যাকিউট ওটাইটিস মিডিয়া: ৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৫ দিন
      • ফ্যারিনজাইটিস /টনসিলাইটিস: ৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ১২ ঘণ্টা, ৫-১০ দিন
      • অ্যাকিউট ম্যাক্সিলারি সাইনাসাইটিস: ৫ মিগ্রা/কেজি প্রতি ১২ ঘণ্টা, ১০ দিন
    • বয়স: কিডনী সমস্যাযুক্ত রোগী
    • মাত্রা:
      • গুরুতর কিডনী সমস্যা (কৃয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৩০ মিলি/মিনিট): ২৪ ঘণ্টা অন্তর মাত্রা বাড়াতে হবে।
    • বয়স: যকৃৎ সিরোসিস রোগী
    • বর্ণনা: এই রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা অ্যাডজাস্টমেন্ট দরকার নেই।

ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া

  • অ্যান্টাসিড: উচ্চ মাত্রার অ্যান্টাসিড (সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এবং অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড) বা H2 ব্লকার একসাথে গ্রহণ করার ফলে পিক প্লাজমা লেভেল ২৪% থেকে ৪২% কমে যায় এবং শোষণের পরিমাণ ২৭% থেকে ৩২% কমে যায়।
  • প্রোবেনিসিড: প্রোবেনিসিড দিয়ে কিডনি নিঃসরণের ফলে AUC প্রায় ৩১% বৃদ্ধি পায়।
  • নেফ্রোটক্সিক ঔষধ: নেফ্রোটক্সিক সম্ভাবনা সম্পন্ন যৌগগুলোর সাথে একসাথে গ্রহণের সময় কিডনি ফাংশনের কাছাকাছি মনিটরিং আবশ্যক।

প্রতিনির্দেশনা

  • যেসব রোগীর সেফপডোক্সিম বা সেফালোসপোরিন গ্রুপের অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি অ্যালার্জি আছে, তাদের ক্ষেত্রে সেফপডোক্সিম প্রোক্সিটিল ব্যবহার নিষিদ্ধ।

নির্দেশনা

  • সংক্রমণের সময় যথাযথ ডোজ নিশ্চিত করুন।
  • কিডনি সমস্যা যুক্ত রোগীদের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যক।
  • একাধিক ওষুধ গ্রহণের সময় শতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক।

প্রতিক্রিয়া

  • ডায়রিয়া
  • বমি
  • ত্বক ও যোনির ফাঙ্গাল সংক্রমণ
  • পেট ব্যথা
  • মাথাব্যথা
  • বুক ব্যথা
  • ম্যাসল পেইন
  • ডিসপেপসিয়া
  • ঘুর্ণি
  • কাশি

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

  • ডায়রিয়া
  • বমি
  • ত্বক ফাঙ্গাল সংক্রমণ (শিশুদের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় বেশি)
  • পেট ব্যথা
  • মাথাব্যথা
  • বুক ব্যথা
  • ম্যাসল পেইন
  • ডিসপেপসিয়া
  • ঘুর্ণি
  • কাশি

কখন সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে

  • কিডনি অপ্রতুলতার সময় সঠিকমতো ডোজ নির্ধারণ প্রয়োজন।
  • পটেন্ট ডায়ুরেটিক সহ অন্যান্য ঔষধের সাথে কাজ করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার।
  • প্রলম্বিত ব্যবহারে অজ্ঞেয় জীবাণুর বৃদ্ধি হতে পারে।

মাত্রাধিক্যতা

  • প্রাইমারি চিকিৎসা সাধারণত সমর্থনমূলক এবং সমতা অর্জনকারি।
  • জীবন্ত সতর্কতা বজায় রাখা উচিত।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে

  • গর্ভাবস্থায় সতর্কতার সাথে ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
  • মায়ের দুধে নিঃসৃত হয়, তাই ওষুধ গ্রহণের সময় দুগ্ধদান বন্ধ রাখতে হবে।

রাসায়নিক গঠন

  • সেফপডোক্সিম প্রোক্সিটিল একটি তৃতীয় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন ঔষধ।
  • এই ঔষধটি মেটাবলাইজ হয়ে ক্রিয়াশীল পণ্য সেফপডোক্সিমে পরিনত হয়।

কিভাবে সংরক্ষন করতে হবে

  • শুকনো স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।
  • আলো এবং তাপ থেকে দূরে রাখতে হবে।
  • শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।

উপদেশ

  • ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ ব্যবহার করবেন না।
  • প্রতিক্রিয়া অনুভব করলে দুশ্চিন্তা না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
  • ওষুধ সময় মতো গ্রহণ করতে ভুলবেন না।
Reading: Ximocef 20 mg/ml | kumudini-pharma-ltd | cefpodoxime-proxetil| price in bangladesh

Related Brands